ক্ষুধার্ত অবস্থায় দুধ চুরি করে খাওয়াকে ন্যায়সংগত ও যথোচিত বিবেচনা করে বিড়াল তাকে প্রহার করতে নিষেধ করেছে।
‘বিড়াল’ রচনার কমলাকান্তের জন্যে রাখা দুধ চুরি করে খাওয়ার অপরাধে কমলাকান্ত বিড়ালকে প্রহার করতে উদ্যত হলে সে তাকে বাধা দিয়ে জানায়, সে ক্ষুধার্ত ছিল বলে দুধ চুরি করে খেয়েছে। ক্ষুধার্ত জীবকে আহার দেওয়াই ধর্ম, এক্ষেত্রে কমলাকান্ত ধর্মের ফলভোগের সুযোগ লাভ করেছে। এছাড়া দুধের ওপর তার অধিকার আছে বলে বিড়াল তাকে প্রহার করতে নিষেধ করেছে।
