If a solid substance converts to a gaseous substance due to the application of heat and converts to solid directly due to cooling, then the substance is called volatile substance and the process is called sublimation.
I read your post and got it quite informative. I couldn't find any knowledge on this matter prior to. I would like to thank you for sharing this article here. Dry Ice Blasting
স্বাধীনতার পর যুদ্ধবিধস্ত বাংলাদেশ পূণর্গঠন প্রক্রিয়ার বর্ণনা বাংলাদেশ যখন স্বাধীন হয়, তখন চারদিকে ছিল স্বজন হারানোর বেদনা, কান্না, হাহাকার আর ধ্বংসযজ্ঞ। অসংখ্য রাস্তাঘাট, পুল, কালভার্ট, কলকারখানা, নৌবন্দর ও সমুদ্রবন্দর ছিল বিধ্বস্ত। রাষ্ট্রীয় কোষাগার ছিল অর্থ শূন্য। স্বাধীন বাংলাদেশের ছিল না কোনো সামরিক - বেসামরিক বিমান। ত্রিশ লাখ শহিদের প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত বাংলাদেশে এক কোটি শরণার্থীর পুনর্বাসন, গ্রাম - গঞ্জের লাখ লাখ ক্ষতিগ্রস্থ বাড়িঘর পুননির্মাণ, সর্বোপরি সাড়ে সাত কোটি মানুষের অন্ন, বস্ত্র, চিকিৎসা ও বাসস্থানের চাহিদা পূরণ ও আইনশৃঙ্খলা পুনঃপ্রতিষ্ঠা ছিল সদ্য স্বাধীনতাপ্রাপ্ত দেশের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। যুদ্ধবিধ্বস্ত স্বাধীন বাংলাদেশ পুনর্গঠনের দায়িত্ব নিয়েই শুরু হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাসন আমল।যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠনের মতো কঠিন দায়িত্ব পালন ছাড়াও ১৯৭২ - ১৯৭৫ পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুর শাসন আমলের উল্লেখযোগ্য অর্জনসমূহ নিম্নরূপ : নতুন সংবিধান প্রণয়ন ও কার্যকর করা ১৯৭২ সালের ১১ই জানুয়ারি রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করেন। ১০ই এপ্রিল গ
বিভিন্নভাবে সেচের পানির অপচয় হয়। কিভাবে সেচের পানির অপচয় হয় তা নিচে উল্লেখ করা হলো - ১। বাষ্পীভবন ২। পানির অনুস্রবণ ৩। পানি চুয়ানো বাষ্পীভবন : সূর্যের তাপে প্রতিনিয়ত খাল-বিল, নদী-নালা থেকে যেভাবে পানি বাষ্পীভূত হচ্ছে তেমনি ফসলের জমির সেচের পানিও বাষ্পীভূত হচ্ছে। পানির এই বাষ্পীভবন রোধ করা কঠিন ব্যাপার। তবে সময়মতো এবং পরিমাণমতো পানি সেচ দিতে হবে যাতে ফসল নিজ প্রয়োজনে পানি গ্রহণ করতে পারে। পানির অনুস্রবণ : সেচের পানির মাটির স্তর ভেদ করে সোজাসুজি নিচের দিকে চলে যাওয়াকে পানির অনুস্রবণ বলা হয়। অনুস্রবণের মাধ্যমে সেচের পানির অনেক অপচয় হয়। সেচের নালায় বা জমিতে শক্ত স্তর না থাকলে সহজেই পানির অনুস্রবণ ঘটে। অতএব, নালা বা জমিতে শক্ত স্তর সৃষ্টি করে পানির অনুস্রবণ রোধ করা যায়। পানি চুয়ানো : পানি চুয়ানো পানির অনুস্রবণের অনুরূপ। শুধু পার্থক্য হলো অনুস্রবণের মাধ্যমে পানি নিচে চলে যায়। আর চুয়ানোর মাধ্যমে পানি অন্য ক্ষেতে চলে যায়। অনেক ইঁদুর আইলের এপাশ - ওপাশ গর্ত করে। ইঁদুরের গর্তের মাধ্যমেও পানি চুইয়ে অন্যত্র চলে যায়। অতএব, শক্ত মাটি দ্বারা এমনভাবে ক্ষেতের আইল ও নালা করতে হবে যেন পানি চুইয়ে না
প্রশ্ন ১। স্থির অবস্থান থেকে যাত্রা শুরু করে 600 kg ভরের একটি গাড়ি 0.2m/s 2 সুষম ত্বরণে 60 s চলার পর 400 kg ভরের একটি স্থির পিকআপ ভ্যানের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে আটকে একত্রে 7.2 m/s বেগে চলতে থাকে। ক. নিউটনের তৃতীয় সূত্রটি বিবৃত কর। খ. বৈদ্যুতিক পাখার সুইচ বন্ধ করার সাথে সাথে থেমে যায় না কেন - ব্যাখ্যা কর। গ. প্রথম গাড়িতে প্রযুক্ত বলের মান নির্ণয় কর। ঘ. উদ্দীপকের ঘটনা ভরবেগের সংরক্ষণশীলতার সূত্র সমর্থন করে কি? গাণিতিক বিশ্লেষণের মাধ্যমে মতামত দাও। সমাধান: ক. নিউটনের তৃতীয় সূত্রটি হলো- "প্রত্যেক ক্রিয়ারই একটি সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া আছে।" খ. বৈদ্যুতিক পাখার সুইচ বন্ধ করার সাথে সাথে থেমে যায় না কারণ গতি জড়তার কারণে একটি গতিশীল বস্তু গতিশীলই থাকতে চায়। একটি বৈদ্যুতিক পাখার সুইচ বন্ধ করার পর ফ্যানটি গতি জড়তার কারণেই সাথে সাথে থেমে যায় না। বরং কিছুক্ষণ ঘোরে ধীরে ধীরে থেমে যায়। গ. উদ্দীপক হতে, গাড়ির ভর, গাড়ির ভর, m 1 = 600 kg গাড়ির ত্বরণ, a = 0.2 m/s2 প্রথম গাড়িতে প্রযুক্ত বলের মান, F = ma = 600 × 0.2 = 120 N ঘ. উদ্দীপক হতে, গাড়ির ভর, m 1 = 600 kg পিকআপ ভ্যানের ভর, m 2 = 400 kg মি
At higher altitudes, like hills, cooking food is difficult. Higher altitudes mean lower atmospheric pressure. The boiling point decreases if the pressure is low. So, at the top of the hill cooking takes a long time because due to lower pressure water starts to boil at comparatively lower temperatures. As the temperature cannot be increased, so it takes a longer time to cook.
ছত্রাক সমাঙ্গদেহী ক্লোরোফিলবিহীন অসবুজ উদ্ভিদ। ক্লোরোফিলের অভাবে এরা সালোকসংশ্লেষণ করতে পারে না। তাই এরা পরভোজী অথবা মৃতভোজী। পরভোজী ছত্রাক বাসি ও পচা খাদ্য দ্রব্য, ফলমূল, শাকসবজি, ভেঁজা রুটি বা চামড়া, গোবর ইত্যাদিতে জন্মায়। মৃতভোজী ছত্রাক মৃত জীবদেহে বা জৈব পদার্থপূর্ণ মাটিতে জন্মায়। তাই ছত্রাককে মৃতজীবী বলা হয়। আরো পড়ুন এমিবিক আমাশয় কোন অনুজীবের কারণে হয়? ভাইরাসকে অকোষীয় জীব বলা হয় কেন? ছত্রাককে মৃতজীবী বলা হয় কেন? ব্যাক্টেরিয়ার অর্থনৈতিক গুরুত্ব বিশ্লেষণ কর। ব্যাক্টেরিয়াকে আদি কোষী বলা হয় কেন? ভাইরাস উদ্ভিদের কোন কোন রোগ সৃষ্টি করে তা ব্যাখ্যা কর।
ফলগাছের গোড়ায় সেচ পদ্ধতি ফলগাছের গোড়ায় বৃত্তাকার সেচ পদ্ধতিতে পানি সেচ দেওয়া হয়। নিম্নে বৃত্তাকার সেচ পদ্ধতি বর্ণনা করা হলো : এই সেচ পদ্ধতিতে সমস্ত জমিতে সেচ না দিয়ে শুধু যে স্থানে গাছ রয়েছে সেখানেই পানি সরবরাহ করা হয়। সাধারণত বহুবর্ষজীবী ফলগাছের গোড়ায় এই পদ্ধতিতে সেচ দেওয়া হয়। ফলগাছের মাঝ বরাবর একটি প্রধান নালা কাটা হয়। অতঃপর প্রতি গাছের গোড়ায় বৃত্তাকার নালা কাটা হয় এবং প্রধান নালার সংযোগ দেওয়া হয়। এই পদ্ধতিতে সেচ দিলে - পানির অপচয় হয় না। পানি নিয়ন্ত্রণ সহজ হয়। শাকসবজির ক্ষেতে সেচ পদ্ধতি শাকসবজির ক্ষেতে ফোয়ারা সেচ পদ্ধতিতে পানি সেচ দেওয়া হয়। নিম্নে ফোয়ারা সেচ পদ্ধতি বর্ণনা করা হলো : ফসলের জমিতে বৃষ্টির মতো পানি সেচ দেওয়াকে ফোয়ারা সেচ বলে। শাক - সবজির ক্ষেতে এই পদ্ধতিতে সেচ দেওয়া হয়। আমাদের দেশে বীজতলায় কিংবা চারা গাছে ঝাঁঝরি দিয়ে যে সেচ দেওয়া হয় তাও ফোয়ারা সেচ। আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশের মানুষকে মাছে ভাতে বাঙালি বলা হয় কেন? একটি সমাজ গঠন করতে কৃষি কিভাবে ভূমিকা পালন করে? কিভাবে সেচের পানির অপচয় হয়? ফলগাছের গোড়ায় এবং শাকসবজির ক্ষেতে কোন কোন পদ্ধতিতে সেচ দেওয়া হয়? রুট সটক ও সায়ন বলতে কী
জোড় কলমের দুটি অংশ - ১. রুট স্টক ও ২. সায়ন। অনুন্নত যে গাছের সঙ্গে জোড়া লাগানো হবে সে গাছটিকে রুট স্টক বলে। আর যে অঙ্গে উন্নত জাতের গাছের স্টকের সঙ্গে লাগানো হবে তাকে বলা হয় সায়ন। রুট স্টক ও সায়নের জোড়া লাগানোর পদ্ধতিকে জোড় কলম বলে। জোড় কলম আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশের মানুষকে মাছে ভাতে বাঙালি বলা হয় কেন? একটি সমাজ গঠন করতে কৃষি কিভাবে ভূমিকা পালন করে? কিভাবে সেচের পানির অপচয় হয়? ফলগাছের গোড়ায় এবং শাকসবজির ক্ষেতে কোন কোন পদ্ধতিতে সেচ দেওয়া হয়? রুট সটক ও সায়ন বলতে কী বুঝ? ২টি সবুজ সারের নাম লিখ।
আল্লাহ পাকের ৫টি গুণবাচক নাম অর্থসহ আল্লাহু খালিক খালিক অর্থ সৃষ্টিকর্তা বা স্রষ্টা। সুতরাং আমরা এ নাম থেকে বুঝতে পারি, এ বিশ্বজগতের সৃষ্টিকর্তা হলেন মহান আল্লাহ। আল্লাহু মালিক মালিক অর্থ অধিকারী। আল্লাহ তায়ালা সকল কিছুর মালিক। তিনি আসমান - জামিন, চন্দ্র - সূর্য, গ্রহ - নক্ষত্র, পাহাড় - পর্বত, গাছপালা, নদী-সাগর সবকিছুর অধিপতি। সকল কিছুই তার নির্দেশে পরিচালিত হয়। কোনো কিছুই তার আদেশ লঙ্ঘন করে না। পৃথিবীতে বড় ছোট সকল বস্তুই তাঁর মালিকানার অন্তর্ভূক্ত। আল্লাহু করিম করিম আরবি শব্দ। এর অর্থ দয়াময়, মহানুভব, উদার ইত্যাদি। আল্লাহ তায়ালা অতীব মহান, করুণাময়।উদারতা, দয়া, মায়া, স্নেহ, সহনশীলতা, ঔদার্য, ক্ষমা ইত্যাদি গুণাবলি তাঁর সত্তায় বিদ্যমান রয়েছে। আল্লাহু আলিম আলিম আরবি শব্দ। এর অর্থ সর্বজ্ঞ অর্থাৎ যিনি সবকিছু জানেন বা যিনি সকল জ্ঞানের অধিকারী। আল্লাহ তায়ালা হলেন আলিম। তিনি সকল জ্ঞানের আধার, তাঁর আসমান - জমিনের সবকিছুর খবরই জানেন। আমাদের সকল কথাবার্তা, কাজকর্ম তিনি জানেন। এমনকি আমরা অন্তরে যা চিন্তা করি তিনি সেগুলোও জানেন। আমরা যা কল্পনা করি বা স্বপ্ন দেখি সেগুলোও তাঁর জানার বাইরে নয়। আল্লাহ
Ernest Rutherford was interested in knowing how the electrons are arranged within an atom. Rutherford designed an experiment for this. In this experiment, fast moving alpha (α)-particles were made to fall on a thin gold foil. He selected a gold foil because he wanted as thin a layer as possible. This gold foil was about 1000 atoms thick. α-particles are doubly-charged helium ions. Since they have a mass of 4 u, the fast-moving α- particles have a considerable amount of energy. It was expected that α-particles would be deflected by the sub-atomic particles in the gold atoms. Since the α-particles were much heavier than the protons, he did not expect to see large deflections. Scattering of α-particles by a gold foil But, the α-particle scattering experiment gave totally unexpected results. The following observations were made: Most of the fast moving α-particles passed straight through the gold foil. Some of the α-particles were deflected by the foil by small angles.
I read your post and got it quite informative. I couldn't find any knowledge on this matter prior to. I would like to thank you for sharing this article here. Dry Ice Blasting
ReplyDelete